
এমনিতে চুল বা ত্বক ভালো রাখতে সবচেয়ে বেশি জরুরী হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা, জামাকাপড়-অন্তর্বাস থেকে শুরু করে বিছানাপত্র–সব কিছু সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করতে হবে। এতে চুলকানি, খুশকি, চুলপড়া ইত্যাদি সমস্যাগুলো থেকে দূরে থাকা যায়।
সেই সাথে বাজারের হরেক রকমের প্রসাধনী থেকে দূরে থাকতে পারলেও ভালো। এসব যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই ভালো। কারণ যেসব রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে এসব বানানো হয় তার বেশিরভাগই আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর এগুলোর অন্যতম প্রধান উপাদান হলো অ্যালকোহল। এসব রাসায়নিক উপাদান আমাদের শরীরের সংস্পর্শে এসে ক্যান্সার থেকে শুরু করে নানান ধরনের রোগের সৃষ্টি করে।
তবুও দৈনন্দিন জীবনে এসবের ব্যবহার একেবারে না করে থাকা যায় না। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে যেটুকু দরকার, তার বাইরে এসব ব্যবহার যত কম করা যায়, তত ভালো। আর যেহেতু অল্প অল্প ব্যবহার করবেন, তাই ভালো ব্র্যাণ্ডের জিনিস একটু বেশি দাম হলেও সেগুলো কেনা ভালো। আর নামকরা ব্র্যান্ডের কোম্পানিগুলোর প্রায় সবাই সব ধরনের প্রসাধনীর একটা সেনসিটিভ ভার্সন থাকে। এই প্রডাক্টগুলোতে অ্যালকোহল না থাকাতে যেমন কম ক্ষতিকর, সেই সাথে দামও তুলনামূলক ভাবে কম।
রেগুলার প্রসাধনী ব্যবহারে চুল ওঠা, চুলকানি বা ত্বকের নানান সমস্যা হয়ে থাকলে সেগুলো বাদ দিয়ে এই সেনসিটিভ প্রসাধনীগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
Tags: খুশকি, চুলকানি, ত্বক, প্রসাধনী
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন