আঙ্গুর অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। আঙ্গুরের প্রায় ৭৯ ভাগই হলো পানি। এ
ছাড়া এটি ফ্রুকটোজ ও ভিটামিন মিনারেলসে ভরপুর একটি ফল। ভিটামিনের মধ্যে
রয়েছে এ, বি, সি কে।
আঙ্গুরে প্রদাহরোধী উপাদান থাকার কারণে এটি রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়া আঙ্গুরে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকার কারণে এটি বার্ধক্য রোধে সাহায্য করে।
আঙ্গুরে পলিফেনল থাকার কারণে এটি মেটাবলিক রেটকে প্রশমিত করে এবং খাবার হজমে সাহায্য করে। আঙ্গুরে ফসফরাস, ভিটামিন এ, বেটা কেরোটিন ইত্যাদি থাকার কারণে এটি ত্বককে সুরক্ষা দেয়। এ ছাড়া আঙ্গুরে কলিন, বিটা কেরোটিন থাকার কারণে এটি কোষের ক্ষতি প্রতিরোধেও কাজ করে।
আঙ্গুরে যেহেতু পানির পরিমাণ বেশি থাকে, তাই পানিস্বল্পতা দূর করতে আঙ্গুর সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
কোলিন, বেটা কেরটিন, আঁশ থাকার কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া আঙ্গুর ফল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আঙ্গুর খেলে ওজন কমে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যারা মাইগ্রেনে ভুগছে, তারা আঙ্গুর খেলে ব্যথা অনেকটা কমে। তাই আমরা প্রতিদিন খাবার তালিকায় এটি রাখতে পারি।
আঙ্গুরে প্রদাহরোধী উপাদান থাকার কারণে এটি রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়া আঙ্গুরে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকার কারণে এটি বার্ধক্য রোধে সাহায্য করে।
আঙ্গুরে পলিফেনল থাকার কারণে এটি মেটাবলিক রেটকে প্রশমিত করে এবং খাবার হজমে সাহায্য করে। আঙ্গুরে ফসফরাস, ভিটামিন এ, বেটা কেরোটিন ইত্যাদি থাকার কারণে এটি ত্বককে সুরক্ষা দেয়। এ ছাড়া আঙ্গুরে কলিন, বিটা কেরোটিন থাকার কারণে এটি কোষের ক্ষতি প্রতিরোধেও কাজ করে।
আঙ্গুরে যেহেতু পানির পরিমাণ বেশি থাকে, তাই পানিস্বল্পতা দূর করতে আঙ্গুর সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
কোলিন, বেটা কেরটিন, আঁশ থাকার কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া আঙ্গুর ফল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আঙ্গুর খেলে ওজন কমে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যারা মাইগ্রেনে ভুগছে, তারা আঙ্গুর খেলে ব্যথা অনেকটা কমে। তাই আমরা প্রতিদিন খাবার তালিকায় এটি রাখতে পারি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন